'শিশু কিশোর কিশোরী ও নারী উন্নয়ন সচেতনতামূলক প্রচার কার্যক্রম শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় নোয়াখালীতে টাইফয়েড টিকাদান বিষয়ক ওরিয়েন্টেশন সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সকালে জেলা তথ্য অফিস, গণযোগাযোগ অধিদপ্তর, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে ও ইউনিসেফের সহযোগিতায় জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা সিনিয়র তথ্য অফিসার মোহাম্মদ মনির হোসেনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, জেলা সিভিল সার্জন ডা. মরিয়ম সিমি।
এতে জেলা তথ্য অফিসের সহকারী পরিচালক তানভীর মিয়ার সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন, জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার নূর উদ্দিন মোঃ জাহাঙ্গীর, প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার ইসরাত নাসিমা হাবিব, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উপ-পরিচালক আবদুল্লাহ আল মাসউদ, গণযোগাযোগ অধিদপ্তর ঢাকার সহকারী পরিচালক উজ্জ্বল হোসেন।
ওরিয়েন্টেশন সভায় বক্তারা বলেন, জেলার ৯টি উপজেলা ও ৮টি পৌরসভায় আগামি ১২ অক্টোবর সকাল ৮টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত একযোগে টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি পালন করা হবে, যা চলবে ১৮ দিন। প্রথম ১০দিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ও পরের ৮দিন স্থায়ী ও অস্থায়ী টিকাদান কর্মে চলবে এ কার্যক্রম। ওইদিন ৯ মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়সী সকল শিশুকে এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত প্রাক-প্রাথমিক থেকে ৯ম শ্রেণি/সমমান পর্যন্ত সকল শিক্ষার্থীদের টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে। ক্যাম্পেইন শেষে এ টিকাদানকে নিয়মিত টিকাদান কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সকালে জেলা তথ্য অফিস, গণযোগাযোগ অধিদপ্তর, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে ও ইউনিসেফের সহযোগিতায় জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা সিনিয়র তথ্য অফিসার মোহাম্মদ মনির হোসেনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, জেলা সিভিল সার্জন ডা. মরিয়ম সিমি।
এতে জেলা তথ্য অফিসের সহকারী পরিচালক তানভীর মিয়ার সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন, জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার নূর উদ্দিন মোঃ জাহাঙ্গীর, প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার ইসরাত নাসিমা হাবিব, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উপ-পরিচালক আবদুল্লাহ আল মাসউদ, গণযোগাযোগ অধিদপ্তর ঢাকার সহকারী পরিচালক উজ্জ্বল হোসেন।
ওরিয়েন্টেশন সভায় বক্তারা বলেন, জেলার ৯টি উপজেলা ও ৮টি পৌরসভায় আগামি ১২ অক্টোবর সকাল ৮টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত একযোগে টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি পালন করা হবে, যা চলবে ১৮ দিন। প্রথম ১০দিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ও পরের ৮দিন স্থায়ী ও অস্থায়ী টিকাদান কর্মে চলবে এ কার্যক্রম। ওইদিন ৯ মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়সী সকল শিশুকে এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত প্রাক-প্রাথমিক থেকে ৯ম শ্রেণি/সমমান পর্যন্ত সকল শিক্ষার্থীদের টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে। ক্যাম্পেইন শেষে এ টিকাদানকে নিয়মিত টিকাদান কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।